1. maruf.jhenaidah85@gmail.com : maruf :
  2. info@jhenaidah-protidin.com : shishir :
  3. talha@gmail.com : talha : Md Abu Talha Rasel
৩রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১৮ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| মঙ্গলবার| সকাল ৬:০৩|
সর্বশেষ :
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর কৃষকের লাশ উদ্ধার। ঝিনাইদহে ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্সিং ইন্সটিটিউট শিক্ষার্থীদের কর্মবিরতি। কুমারখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এনজিও কর্মী একজন মহিলা ঘটনাস্থলে নিহত নওগাঁর মান্দায় বন্যার্তদের মাঝে সরকারি ত্রান বিতরণ। জয়বাংলা শ্লোগানে ভর দিয়ে বাংলাদেশ চলে -রুহুল কবির রিজভী কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসির নবনির্বাচিতদের দায়িত্ব গ্রহণ চুয়াডাঙ্গায় গুজব প্রতিরোধে ফেসবুক গ্রুপ এ্যাডমিন মডারেটরদের সাথে মতবিনিময়। বিস্ফোরক মামলার মূল রহস্য উদঘাটন গ্রেফতার-০৩জন। নওগাঁর পত্নীতলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত। আসছে নতুন মহামারী Disease X ৫ কোটি মানুষের প্রাণ হানির আশংঙ্কা।

গোডাউনের আগুনে নিভল শিশুসহ পাঁচ প্রাণ

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৩
  • ৭৩ Time View

ঢাকা:কেরানীগঞ্জ গদারবাদ এলাকায় কেমিকেল গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিভেছে পাঁচটি প্রাণ।   তারা সবাই একই পরিবারের।গোডাউনের পাশে থাকা টিনসেড ঘরে ঘটনার সময় ছিল দুই শিশু। তাদের মধ্যে তানহা ইসলাম রোজা (৫) নামে এক শিশু শরীরের বিভিন্ন স্থানে পোড়া নিয়ে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।গোডাউনের আগুনে রোজার বাবা-মা ও ছোট বোন মারা গেছে।

মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) রাতে আগুনের ঘটনায় ৫জন নিহতের তথ্য নিশ্চিত করে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে কেরানীগঞ্জ গদারবাগ এলাকায় কেমিকেল গোডাউনে আগুন লাগে। এটি ছড়িয়ে পড়ে পাশে থাকা সেমিপাকা টিনসেট বাড়িতে। ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট ঘটনাস্থলে নির্বাপণের কাজ করে। তবে মৃত্যু হয় পাঁচজনের।
নিহতরা হলেন, সোহাগ, তার স্ত্রী মিনা বেগম ও তাদের সন্তান তাইবা আক্তার, সোহাগের সৌদি প্রবাসী বড় ভাইয়ের স্ত্রী জেসমিন আক্তার ও তার মেয়ে ইশা আক্তার।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট চিকিৎসারত অবস্থায় দুপুরের দিকে মৃত্যু হয় সোহাগের। বুধ বার (১৬ আগস্ট) সকালের দিকে জেসমিনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ঘটনাস্থল থেকে ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার করে মিনা, তাইবা ও ইশার মরদেহ।
সোহাগের মামাশ্বশুর ফারহাদ হোসেন জনি এ ঘটনার বিচার দাবি করেছেন। কর্তৃপক্ষ সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের অবশ্যই কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে বলে আশা তার।
তিনি বলেন, সোহাগের বড় ভাই সৌদি প্রবাসী। তার স্ত্রী জেসমিন মুন্সিগঞ্জ বাবার বাড়িতেই থাকত। ইশাকে নিয়ে এক মাস আগে কেরানীগঞ্জ এসেছিল সে। ওই কেমিকেল গোডাউনের মালিকের অন্য একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে। সোহাগের পাশাপাশি তার বাবা হানিফ মিয়াও চাকরি করেন। গোডাউনের পাশে যে সেমিপাকা টিনশেড বাড়ি সেটাও একই মালিকের। সোহাগের পরিবার সেখানে ভাড়ায় থাকতো। গোডাউন মালিকের নাম টুটুল হাজী বলে জানা গেছে।
এই ঘটনায় সোহাগের আরেক সন্তান রোজা দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তারা অবস্থাও ভালো না। তার বাবা মা ও ছোট বোনকে কেরানীগঞ্জ কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। জেসমিন ও তার মেয়েকে মুন্সিগঞ্জে দাফন করা হয়েছে বলেও জানান জনি।
ঘটনাস্থল থেকে এলাকাবাসী জানায়, আগুনের ঘটনার এর লেলিহান শিখা ছিল চারতলা সমান। আগুন দ্রুতই টিনশেডে ছড়িয়ে পড়ে। ঘরের পেছনের দেয়াল ভেঙে সোহাগের বাবা মা-কে উদ্ধার করা গেলেও বাকিদের উদ্ধার সম্ভব হয়নি।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, আগুনের ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021