1. maruf.jhenaidah85@gmail.com : maruf :
  2. info@jhenaidah-protidin.com : shishir :
  3. talha@gmail.com : talha : Md Abu Talha Rasel
৩রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১৮ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| মঙ্গলবার| সকাল ৭:৩৯|
সর্বশেষ :
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর কৃষকের লাশ উদ্ধার। ঝিনাইদহে ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্সিং ইন্সটিটিউট শিক্ষার্থীদের কর্মবিরতি। কুমারখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এনজিও কর্মী একজন মহিলা ঘটনাস্থলে নিহত নওগাঁর মান্দায় বন্যার্তদের মাঝে সরকারি ত্রান বিতরণ। জয়বাংলা শ্লোগানে ভর দিয়ে বাংলাদেশ চলে -রুহুল কবির রিজভী কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসির নবনির্বাচিতদের দায়িত্ব গ্রহণ চুয়াডাঙ্গায় গুজব প্রতিরোধে ফেসবুক গ্রুপ এ্যাডমিন মডারেটরদের সাথে মতবিনিময়। বিস্ফোরক মামলার মূল রহস্য উদঘাটন গ্রেফতার-০৩জন। নওগাঁর পত্নীতলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত। আসছে নতুন মহামারী Disease X ৫ কোটি মানুষের প্রাণ হানির আশংঙ্কা।

মুয়াজ্জিনকে কুপিয়ে যখম ?

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩
  • ৫৭ Time View

বিশেষ প্রতিনিধিঃ যশোরের শার্শায় মসজিদে লাইট জ্বালানো ও মশার কয়েল ধরানোকে কেন্দ্র করে স্থানীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন শাহারুল ইসলাম (৪৫) কে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে।

গুরুতর আহত অবস্থায় ওই মুয়াজ্জিনকে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৫ মে) রাত ৯ টার দিকে শার্শা উপজেলার গাজীর কায়বা গ্রামের পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

আহত শাহারুল ইসলাম শার্শার গাজীর কায়বা গ্রামের মৃত আব্দুল করিমের ছেলে ও গাজীর কায়বা পশ্চিম পাড়া জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন হিসেবে কর্মরত।

অভিযুক্তরা হলেন,একই গ্রামের আনোয়ারুল ইসলাম ও তার ছেলে মেহেদী হাসান,সাঈদী হাসান এবং চাচাতো ভাই সিরাজুল।

স্থানীয়রা জানান,শুক্রবার এশার নামাজ শেষে মুসুল্লিরা সবাই চলে গেলেও অভিযুক্ত আনোয়ারুল ইসলাম মসজিদে লাইট, মশার কয়েল ও ফ্যান জ্বালিয়ে বসে ছিলো। এসময় মুয়াজ্জিন লাইট জ্বালাতে নিষেধ করে। এতে দু’জনার ভিতর এ নিয়ে তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ে হাতাহাতি হয়।পরিবর্তিতে আনোয়ারুল ও তার ছেলে ভাই এবং চাচাতো ভাইয়ের নেতৃত্বে ৬ /৭ জন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে শাহারুলকে কুপিয়ে ফেলে রেখে চলে যায়।পরে স্থানীরা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

আহত মুয়াজ্জিন শাহারুল জানান,প্রাই প্রতিদিন নামাজের পরে অভিযুক্ত আনোয়ারুন মসজিদ ফ্যান ও মশার কয়েল জ্বালিয়ে বসে থাকে। গতকাল ও মাগরিবের নামাজের পর সে মাশার কয়েল ও ফ্যান চালিয়ে বসে ছিলো। তখন আমি তাকে বলি ভাই নামাজের পরে ফ্যান চালিয়ে বসে থাকেন সমস্যা নাই তবে কয়েল জ্বালিয়েন না যদি জ্বালাতে হয় তাহলে কিনে এনে জ্বালিয়ে বসে থাকেন কারণ অন্য মুসল্লীরা রাগ করেন। এ কথা বলতে সে আমার উপর চড়াও হয় আমি কিছু না বলে বাজারে চলে আসি। পরে ইশার নামজের পর মসজিদের বাইরে আসলে হঠ্যাৎ আনোয়ারুল ও তার ছেলেরা আমাকে পাতাড়ি পেটাতে থাকে এবং কোপ মেরে আমাকে রক্তাক্ত করলে আমার চিৎকারে মহল্লাবাসি এগিয়ে আসলে তারা পালিয়ে যায়।প্রশাসনের কাছে এ ঘটনার সুস্ঠ বিচার দাবী করেন তিনি।

ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম জানান,মুয়াজ্জিন সহেব গরিব মানুষ। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে ঘটনাটি ঘটননো হয়েছে সেটা আসলেই দূঃখজনক।

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আকিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,ঘটনা ঘটার সাথে সাথে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ব্যপারে একটি অভিযোগ ও পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021