ঢাকা প্রতিনিধিঃ জনবিচ্ছিন্নতা, দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতা, আভ্যন্তরীণ কোন্দলে ইন্ধন জোগানো , দলীয় নেতাকর্মীদের অবমূল্যায়ন, মামলা হামলা দিয়ে হয়রানি, স্বজন তোষনের অভিযোগে ১২১ জন এমপির নাম বাদের তালিকায়।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত জানুয়ারি থেকে ১৭দফায় বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে জরিপ চালিয়েছেন । প্রাপ্ত জরিপে ৭১ জন এমপি মন্ত্রীর অবস্থা একেবারেই নাজুক। এরমধ্যে সবচেয়ে বাজে অবস্থা শিক্ষা মন্ত্রী দিপু মনি এবং তার নিজ জেলা চাঁদপুরের তিনটি আসন, দলীয় সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রীর নিজ জেলা নোয়াখালীর পাঁচটি আসন ছাড়াও ঠাকুরগাঁও জেলার তিনটি , রংপুর জেলার পাঁচটি, দিনাজপুর জেলার দুটি , চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার তিনটি , বগুড়ার পাঁচটি, রাজশাহীর দুইটি, নেত্রকোনার একটি, নাটোরের একটি, ময়মনসিংহের দুইটি, নরসিংদীর দুইটি, ঢাকার তিনটি, মানিকগঞ্জর দুইটি , কিশোরগঞ্জের একটি, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জের একটি, যশোরের দুটি, কুমিল্লার পাঁচটি, ফেনী দুটি, লক্ষীপুরের তিনটি, চট্রগ্রামের তিনটি, ফরিদপুরের দুইটি, রাজবাড়ীর একটি, কুষ্টিয়ার একটি, ঝিনাইদহের একটি, বরগুনা দুটি, ঝালকাঠির একটি, ভোলার একটি, পটুয়াখালী দুটি , বরিশাল জেলার একটি, সুনামগঞ্জের দুটি, সিলেটের একটি আসনের বর্তমান এমপির জয়ের কোন সম্ভাবনা নেই। এমনকি প্রার্থী পরিবর্তন করলে ৭১ আসনের সর্বোচ্চ আট দশটি আসনে নতুন মুখ বিজয়ী হতে পারে। এই ৭১ আসনের মধ্যে ৩২ টি আওয়ামী লীগের রিজার্ভ আসন। বিগত ১১ টি নির্বাচনের কমপক্ষে ৫-৭নির্বাচনে আওয়ামী লীগ এসব আসনে বিজয়ী