1. maruf.jhenaidah85@gmail.com : maruf :
  2. info@jhenaidah-protidin.com : shishir :
  3. talha@gmail.com : talha : Md Abu Talha Rasel
২রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ| ১৭ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| সোমবার| সকাল ৬:২৭|
সর্বশেষ :
ঝিনাইদহে ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্সিং ইন্সটিটিউট শিক্ষার্থীদের কর্মবিরতি। কুমারখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এনজিও কর্মী একজন মহিলা ঘটনাস্থলে নিহত নওগাঁর মান্দায় বন্যার্তদের মাঝে সরকারি ত্রান বিতরণ। জয়বাংলা শ্লোগানে ভর দিয়ে বাংলাদেশ চলে -রুহুল কবির রিজভী কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসির নবনির্বাচিতদের দায়িত্ব গ্রহণ চুয়াডাঙ্গায় গুজব প্রতিরোধে ফেসবুক গ্রুপ এ্যাডমিন মডারেটরদের সাথে মতবিনিময়। বিস্ফোরক মামলার মূল রহস্য উদঘাটন গ্রেফতার-০৩জন। নওগাঁর পত্নীতলায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত। আসছে নতুন মহামারী Disease X ৫ কোটি মানুষের প্রাণ হানির আশংঙ্কা। চট্টগ্রামে বিশ্বের বৃহত্তম জশনে জুলুস গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ডে স্থান পেতে চাচ্ছে ৮০লক্ষ মানুষের ঢল নেমেছে।

দুর্গাপূজায় ইলিশ চায় ভারত।

নিউজ ডেক্স
  • Update Time : বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৫২ Time View

দুর্গাপূজা উপলক্ষে এবারও বাংলাদেশ থেকে ইলিশ রপ্তানি হতে পারে ভারতে। ২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃত এ ইলিশ। শতাধিক আবেদন থেকে প্রকৃত রপ্তানিকারকদের বাছাইয়ের কাজ চলছে এখন।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির অনুমতি পাওয়ার পর চলতি সপ্তাহের মধ্যেই রপ্তানিকারকদের নাম ও রপ্তানির পরিমাণ উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপন হতে পারে।
দুর্গাপূজা সামনে রেখে এবারও পাঁচ হাজার টন ইলিশের চাহিদার কথা জানিয়েছে ভারতের কলকাতার ব্যবসায়ীরা। ১ সেপ্টেম্বর কলকাতা ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে এ আবেদন করে। ৪ সেপ্টেম্বর তা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এসেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গতবার পূজার সময় ২ হাজার ৯০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে রপ্তানি হয়েছে ১ হাজার ৩০০ টন। আগের বছরগুলোতেও একই পরিস্থিতি হয়েছিল। অনুমোদনের তুলনায় রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কম।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪–এর বিধিবিধান মেনে আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা দেখে শর্ত সাপেক্ষে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দেওয়া হবে। শর্তের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শুল্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কায়িক পরীক্ষা করানো, রপ্তানিসংক্রান্ত কাগজপত্র জমা দেওয়া।
বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, ‘ভারতের পক্ষ থেকে চাহিদা আছে। বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের আগ্রহও আছে। সার্বিক দিক বিবেচনায় ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কী পরিমাণ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে, তা এখনই বলা সম্ভব নয়।’
অনুমোদন দেওয়ার পরও রপ্তানি কম হয় কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যসচিব বলেন, ‘অনেক সময় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দামের পার্থক্য বেশি না থাকায় রপ্তানিকারকদের মুনাফা কম হয়। এটা একটা কারণ হতে পারে। মৎস্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়ার্ল্ডফিশের গত বছরের হিসাবে, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৬ শতাংশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হচ্ছে। অথচ ছয় বছর আগে বিশ্বের মোট ইলিশের উৎপাদনের ৬৫ শতাংশ আসত বাংলাদেশ থেকে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021