গাজীপুরের কোনাবাড়ী থানা এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আসমা আক্তারের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করার জেরধরে দায়ের করা মিথ্যা মামলা থেকে রেহাই পেতে প্রধানমন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,গাজীপুর
মেট্রোপলিটনের পুলিশ কমিশনার ও গাজীপুর জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে দৈনিক আমাদের সংবাদের স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক জুলফিকার আলী জুয়েল। সাংবাদিক জুলফিকার আলী জুয়েলের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাখ্যান এর দাবি জানিয়েছে গাজীপুরের সাংবাদিক নেতা সহ কর্মরত সকল সাংবাদিকরা।অভিযুক্ত
আসমা আক্তার, বাগেরহাট জেলার স্বরন খোলা থানার রায়েন্দা গ্রামের মৃত-আঃ রহমান মোল্লার মেয়ে ও শাহ আলমের স্ত্রী। সে গাজীপুর জেলার কোনাবাড়ী মেট্্েরা থানাধীন কোনাবাড়ী আব্বাস উদ্দিনের বিল্ডিং চক্ষু হাসপাতালের ৪র্থ তলায় ভাড়াটিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, এবছরের গত
১৪ ই জুলাই দৈনিক আমাদের সংবাদ পত্রিকায় শেষের পাতার মাঝামাঝি অবস্থানে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলেই আসমা পৌছে দেয় নিষিদ্ধ দ্রব্য ইয়াবা। এই শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে সাংবাদি জুয়েল। উক্ত সংবাদ প্রকাশের পর এলকার চিহ্নিত মাদক কারবারি আসমা আক্তার কোনাবাড়ী থানায় সাংবাদিক জুয়েলের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ দায়ের করার পর
পরই থানা পুলিশ অভিযুক্ত সঠিক তদন্ত না করেই মামলা গ্রহন করেন। দায়ের করা মামলা নং-জি আর-২২/২৩, তারিখ- ২৫/০৭/২০২৩ ইং। প্রকাশ থাকে জৈনেকা আসমা আক্তারের মাদকদ্রব্য সেবনের অডিও ভিডিও রয়েছে। প্রকৃত পক্ষে আসমা আক্তার মাদক সেবী ব্যবসায়ী ও বহনকারী। ভুক্তভোগী সাংবাদিক জুলফিকার আলী জুয়েল বলেন,গণমাধ্যম জাতির বিবেক।আমি সঠিক তথ্য প্রমাণ হাতে নিয়ে গত ১৪ জুলাই আমাদের সংবাদ পত্রিকা সংবাদ প্রকাশ করি। সংবাদ প্রকাশের কয়েকদিন পর ২৫ জানুয়ারি কোনাবাড়ী থানায় অভিযুক্ত
মাদক কারবারি আমার নামে চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে মিথ্যা মামলা দেয়। থানা পুলিশও সেই অভিযোগের সঠিক তদন্ত না করেই মামলাটি গ্রহণ করে। এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারীর অভিযোগে যদি থানা পুলিশ মামলা গ্রহণ করে তাহলে দেশে সংবাদ মাধ্যম বলে কোন শব্দই থাকবে না। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ও সঠিক বিচার দাবি করছি।