জাতিসংঘ বৃহস্পতিবার সতর্ক করে জানিয়েছে গাজায় প্রায় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ তৎক্ষণাত মানবিক সহায়তা পাচ্ছে না এবং অবিলম্বে খাদ্য, পানি, জ্বালানি ও চিকিৎসাসামগ্রীর তীব্র অভাব দেখা দিয়েছে। একই দিনে আল জাজিরার লাইভব্লগে বলা হয়েছে যে দেশান্তরিতদের সংখ্যা ও হাসপাতালে চাপ বাড়তে থাকে, আর যুদ্ধবিরতি থাকার পরও কিছু সীমান্ত পয়েন্টে সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে।
জাতিসংঘ ও স্থানীয় মানবতাবাদী সংস্থাগুলো জানিয়েছে জরুরি করিডর ও নিরাপদ কনভয়গুলো বন্ধ থাকায় ত্রাণ পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। হাসপাতালে ও ক্লিনিকগুলোতে ওষুধ ও জ্বালানি শস্য দুর্লভ; অনেক ক্ষেত্রে জীবনরক্ষাকারী সেবা দিতে ব্যাঘাত ঘটছে। স্বাস্থ্যকর্মীরা ঘাঁটাঘাঁটি শেষে জানান, শিশু, বয়স্ক ও গর্ভবতী মহিলাদের ঝুঁকি বেড়েছে।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ সীমান্তগুলো বন্ধ রাখার কারণ হিসেবে নিরাপত্তা ও অস্ত্র আটকানোর প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছে। তবে জাতিসংঘ ও মানবাধিকার গ্রুপগুলো বলছে, সীমান্ত অবরোধের ফলে নিরপরাধ সাইভিলিয়ানদের জরুরি সাহায্য থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে এবং এ ধরনের কৌশল মানবতাবাদী আইনের নিরিখে অগ্রহণযোগ্য।
লাইভব্লগে রিপোর্ট করা হয় যে ত্রাণ কনভয় ও মেডিকেল সরঞ্জাম পৌঁছাতে বিলম্ব হচ্ছে, এবং নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা ও ক্ষুধা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বাড়ছে। জাতিসংঘের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আন্তর্জাতিক পক্ষগুলিকে তৎপর ও স্থায়ীভাবে মানবিক করিডর নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক সমাজ থেকে শান্তি বজায় রাখার ও নিরবচ্ছিন্ন ত্রাণ পৌঁছানোর আহ্বান আসছে; একই সঙ্গে স্বাধীনভাবে ঘটনার তদন্ত ও সংঘর্ষবিরতি মান্যতা নিশ্চিত করার অনুরোধ করা হয়েছে। কূটনীতিকরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে দ্রুত ত্রাণ সরবরাহ, হাসপাতালগুলোর জ্বালানি-ওষুধ জোগানো এবং নগরায়ণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না হলে মানবিক বিপর্যয় গুরতর রূপ নেবে।
পরিস্থিতি অস্থির ও বদলাচ্ছে — লাইভ আপডেটে যেমন রিপোর্টগুলো আসছে, তেমনি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো দ্রুত ও পরিকল্পিত সাহায্যের জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছে। আপনি যদি চান, আমি লাইভব্লগের নির্দিষ্ট কোনো বিভাগের আরও বিস্তৃত সারমর্ম বা সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট বানিয়ে দিতে পারি, অথবা আপনি কোনো অংশ কপি করে দিলে সেটির অনুবাদ করেও দেব।